অনিবন্ধিত আড়াই কোটির বেশি সিম বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মোবাইল ফোন
অপারেটরগুলো। ৩১ মে রাত ১২টা পর্যন্ত সিম পুনঃনিবন্ধন করার সুযোগ ছিল। এর
পর থেকে অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধ করার ঘোষণা রয়েছে যা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।
কয়েকটি অপারেটর জানিয়েছে, অনিবন্ধিত সিম বন্ধে তাদের দুই দিনের মতো সময়
লেগে যেতে পারে।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি এর সচিব বলেন, পূর্ব ঘোষণা
অনুযায়ী অপারেটররা অনিবন্ধিত মোবাইল সিম নিষ্ক্রিয় করার প্রক্রিয়া শুরু
করেছে। বিটিআরসির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গ্রাহকের হাতে থাকা প্রায় ১৩ কোটি
২০ লাখ সিমের মধ্যে ১০ কোটি ৪৮ লাখ ৬৫ হাজার ৩০৬ সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে
নিবন্ধিত হয়েছে।
এর মধ্যে গ্রামীণফোনের ৪ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার ৮৯৬টি, বাংলালিংক দুই কোটি ৬৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪৭৬, রবি দুই কোটি ১০ লাখ চার হাজার ৩২২, এয়ারটেল ৭৬ লাখ ৮০ হাজার ৬৫১, রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর টেলিটকের ১২ লাখ ৭৪ হাজার ২৫২টি এবং সিটিসেলের এক লাখ ৪৩ হাজার ৭০৯টি সিম নিবন্ধিত হয়েছে।
৩১ মের পর অনিবন্ধিত সিম টানা দুই মাস বন্ধের বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও সোমবার অপারেটরদের নতুন নির্দেশনা পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, নিষ্ক্রিয় হলেও ইচ্ছে করলে তা সচল করার সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা। এদিকে অনিবন্ধিত সিমের সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করার আবেদন জানিয়ে একই দিন আদালতে একটি আবেদন করা হয়েছে।
যে সকল শর্তসমূহ অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে:
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjkdIOZSGEsDs4t-W8DDzo8V0ZvCk9isgnLwkkZvAmRz5HImqrWVEDPDNX14vrwogZZJzW8NotxTu3HeXRAKtUE2U07FY0hu6eX9nnvsnFOLi3i5E1QMHNG33v_vWNiQKow-6grQDs0RlNA/s320/sim-640x330.jpg)
এর মধ্যে গ্রামীণফোনের ৪ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার ৮৯৬টি, বাংলালিংক দুই কোটি ৬৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪৭৬, রবি দুই কোটি ১০ লাখ চার হাজার ৩২২, এয়ারটেল ৭৬ লাখ ৮০ হাজার ৬৫১, রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর টেলিটকের ১২ লাখ ৭৪ হাজার ২৫২টি এবং সিটিসেলের এক লাখ ৪৩ হাজার ৭০৯টি সিম নিবন্ধিত হয়েছে।
৩১ মের পর অনিবন্ধিত সিম টানা দুই মাস বন্ধের বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও সোমবার অপারেটরদের নতুন নির্দেশনা পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, নিষ্ক্রিয় হলেও ইচ্ছে করলে তা সচল করার সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা। এদিকে অনিবন্ধিত সিমের সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করার আবেদন জানিয়ে একই দিন আদালতে একটি আবেদন করা হয়েছে।
যে সকল শর্তসমূহ অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে:
- বন্ধ হলেও ৫৪০ দিনের মধ্যে বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন করে পুনরায় সিম চালু করা যাবে।
- বন্ধ হয়ে যাওয়া সিম পুনরায় পেতে প্রমাণ সাপেক্ষে কিনতে হবে হবে নিজের সিমটি।
- ৪৫০ দিন পার হওয়ার পর বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংযোগ বিক্রির ঘোষণা দিতে পারবে অপারেটর। এরপর ভেরিফিকেশন করে সংযোগ পেতে ৯০ দিন সময় পাবেন গ্রাহক।
- তবে সিম পুনর্নিবন্ধন না হলে নির্ধারিত সময়ের পর অন্য গ্রাহকের কাছে সিমটি বিক্রি করা যাবে।
- যারা জাতীয় পরিচয়পত্রের পরিবর্তে পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জন্ম নিবন্ধন সনদ ব্যবহার করে নিবন্ধন করেছেন সেই নিবন্ধনের মেয়াদ ছয় মাস।
- গত ১৬ ডিসেম্বর বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু হওয়ায় এখন থেকে আর আঙুলের ছাপ না দিয়ে নতুন সিম কেনা যাবে না।
Post a Comment Blogger Facebook