যে সমস্ত খাদ্যে ভিটামিন ই পাওয়া যায়
কলিজা, গরুর মাংস, দুধ, ডিমের কুসুম, মাছ, সবুজ শাক সবজি, সব ধরণের ডাল, ভুট্টা, মিষ্টি আলু, গাজর, সয়াবিন, চিনা বাদাম, সূর্যমূখী তেল ইত্যাদি।
শরীরে দৈনিক চাহিদা : ১৫ আই ইউ (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট)।
ভিটামিন ই-এর কাজ
• কোষ আবরণীকে রক্ষা করে।
• শরীরের ভেতরের ক্ষণস্থায়ী ক্ষতিকর যৌগগুলির কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয় বা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে।
• মাংস পেশীর কার্যক্রমে সাহায্য করে।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
• রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে।
• রক্তক্ষরণ বন্ধে সাহায্য করে।
• ভ্রূনের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
• হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, স্ট্রোক ইত্যাদি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ভিটামিন ই-এর অভাবজনিত লক্ষণ
• ক্লান্তি বোধ হয়
• মুখে ব্রণ হয়
• প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায়
• রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়
• ক্ষত শুকাতে দেরি হয়
• চুল পড়ে যায়
• চামড়া রুক্ষ হয়ে পড়ে
Post a Comment Blogger Facebook